শ্রীলঙ্কার চরম খারাপ অর্থনীতির উদাহরণ টেনে সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা যাতে কোনোভাবেই নষ্ট না হয়- বাংলাদেশকে সেই পরামর্শ দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।
প্রতিষ্ঠানটি বলছে, সেজন্য দূরদর্শী নীতি ও সিদ্ধান্ত নিশ্চিত করতে হবে বাংলাদেশ সরকারকে।
সৌজন্যে : আমরা সবাই (সমাজ ও মানব উন্নয়ন মূলক সংগঠন)
বুধবার ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে বহুজাতিক ব্যাংকটির বাংলাদেশ প্রধান এডিমন গিন্টিং বলেন, ‘আশার কথা বিদেশী ঋণ শোধ দেয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকার এখনো পর্যন্ত মুন্সিয়ানা দেখিয়ে যাচ্ছে।’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে উস্কে যাওয়া মূল্যস্ফীতি যেন সামষ্টিক অর্থনৈতিক ঝুঁকি তৈরি না করে সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্রিয় হস্তক্ষেপও চায় এডিবি।
এশিয়ার দেশগুলোর হালনাগাদ অর্থনৈতিক পরিস্থিতি জানাতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে এডিবি।
মূল প্রতিবেদনে ঢাকা অফিসের জ্যেষ্ঠ অর্থনৈতিবিদ সন চ্যাং হন বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে চলমান যুদ্ধ ও কোভিড-১৯ এর কারণে ২০২২ সাল শেষে এশীয় অঞ্চলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি দাঁড়াবে ৫ দশমিক ২ শতাংশে। যা ২০২৩ সালে আরও কমে ৫ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে আসার পূর্বাভাস ছিল তার।
চলতি অর্থ বছর এ অঞ্চলভূক্ত দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি চড়া থাকতে পারে বলেও মনে করছে এডিবি।