বুধবার রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। অনুষ্ঠানে গবেষণাপত্র তুলে ধরেন অধ্যাপক মধু এস মালো।
ডাযাবেটিক হবে কি না এই ঝুঁকি নির্ণয়ের এই কাজটি যুগান্তকারী হিসেবে উল্লেখ করেছে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি।
গবেষকদের দাবি: প্রাণী দেহে করা এই গবেষণা মানব দেহে প্রয়োগ করে সফল হলে আইএপি’র পরিমাণ দেখে পাঁচ বছর আর ডায়াবেটিক হবে কিনা জানা যাবে। এর জন্য মানুষের স্টুল পরীক্ষা করেই আইএপি’র (মানবদেহে) পরিমান শনাক্ত করার সম্ভব। স্টুল পরীক্ষার জন্য মাঠ পর্যায়ে তাঁর প্রস্তুতকৃত কিট দিয়ে পরীক্ষার জন্য তিনি নীতি নির্ধারক ও সরকারের কাছে সহায়তা চেয়েছেন
আপনার মন্তব্য লিখুন