যে সাত অভ্যাস মানুষের ধ্বংস ডেকে আনে – Bengali Online News Portal in Bangladesh
বিশ্ববার্তা
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
বিশ্ববার্তা
  • বিশ্ববার্তা টিভি
  • যোগাযোগ
Sponsored by

যে সাত অভ্যাস মানুষের ধ্বংস ডেকে আনে

বিশ্ববার্তা ডেস্ক
ক্যাটাগরি ধর্ম বার্তা
যে সাত অভ্যাস মানুষের ধ্বংস ডেকে আনে
7
শেয়ার করুন
শেয়ার করুনশেয়ার করুন

এক. অপরিশুদ্ধ অন্তর : মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু হলো অপরিশুদ্ধ অন্তর। এর লালসা ও চাহিদা মেটাতে গিয়ে মানুষ নিজেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। দুনিয়া ও আসমানবাসীর কাছে নিজেকে ঘৃণিত করে তোলে। কারণ অপরিশুদ্ধ হৃদয়ের কাজ হলো মানুষকে অন্যায়ের দিকে ধাবিত করা। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর আমি নিজেকে নির্দোষ মনে করি না। কেননা নিশ্চয়ই মানুষের নাফস খারাপ কাজের নির্দেশ দিয়েই থাকে; কিন্তু সে নয়, যার প্রতি আমার রব দয়া করেন। নিশ্চয় আমার রব অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা : ইউসুফ, আয়াত : ৫৩)

দুই. কৃপণতা : অনেকে ধারণা করে একটু কৃপণ না হলে জীবনে উন্নতি করা সম্ভব নয়। ধন-সম্পদ আগলে রাখতে হলে কৃপণ হওয়ার বিকল্প নেই। কিন্তু ইসলাম বলছে, কৃপণতা মানুষের বড় শত্রু। এটি মানুষের ধ্বংসের কারণ। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, একদা রাসুলুল্লাহ (সা.) ভাষণ দিলেন এবং বলেন, ‘তোমরা কৃপণতার ব্যাপারে সাবধান হও। কেননা তোমাদের পূর্ববর্তীরা কৃপণতার কারণে ধ্বংস হয়েছে। অর্থলোভ তাদের কৃপণতার নির্দেশ দিয়েছে, ফলে তারা কৃপণতা করেছে, তাদের আত্মীয়তা ছিন্ন করার নির্দেশ দিয়েছে, যখন তারা তাই করেছে এবং তাদের পাপাচারে প্ররোচিত করেছে, তখন তারা তাতে লিপ্ত হয়েছে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১৬৯৮)

তিন. সম্পদ ও প্রতিপত্তির লোভ : লোভ-লালসা মানুষকে বেপরোয়ারা করে তোলে, আর তা মানুষকে আল্লাহর বিধান অমান্য করে পাপাচারে মত্ত করে তোলে, ফলে মানুষ নিজ হাতে নিজেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। কাব ইবনে মালিক আল-আনসারি (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘দুটি ক্ষুধার্ত নেকড়ে বাঘকে ছাগলের পালে ছেড়ে দেওয়া হলে পরে তা যতটুকু না ক্ষতিসাধন করে, কারো সম্পদ ও প্রতিপত্তির লোভ এর চেয়ে বেশি ক্ষতিসাধন করে তার ধর্মের।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৬)

চার. দুনিয়াকে প্রাধান্য দেওয়া : দুনিয়ার প্রতি আসক্তিও মানুষের বড় শত্রু। যারা দুনিয়ার প্রতি আসক্ত হয়ে পড়বে, মহান আল্লাহ তাদের মন থেকে প্রশান্তি তুলে নেবেন। তাদের জীবন থেকে বরকত তুলে নেবেন। ফলে সে দুনিয়া ও আখিরাত দুটোই হারাবে। আবান বিন উসমান থেকে বর্ণিত, জায়দ বিন সাবিত (রা.) দুপুরের সময় মারওয়ানের কাছ থেকে বের হয়ে এলে আমি ভাবলাম, নিশ্চয়ই কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানার জন্য এ সময় তিনি তাকে ডেকে পাঠিয়েছেন। আমি তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে আমাদের শ্রুত কতক হাদিস শোনার জন্য মারওয়ান আমাদের ডেকেছেন। আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, পার্থিব চিন্তা যাকে মোহগ্রস্ত করবে, আল্লাহ তার কাজকর্মে অস্থিরতা সৃষ্টি করবেন, দরিদ্রতা তার নিত্যসঙ্গী হবে এবং পার্থিব স্বার্থ ততটুকুই লাভ করতে পারবে, যতটুকু তার তাকদিরে লিপিবদ্ধ আছে। আর যার উদ্দেশ্য হবে আখিরাত, আল্লাহ তার সব কিছু সুষ্ঠু করে দেবেন, তার অন্তরকে ঐশ্বর্যমণ্ডিত করবেন এবং দুনিয়া স্বয়ং তার সামনে এসে হাজির হবে।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪১০৫)

পাঁচ. শয়তানের কুমন্ত্রণা : মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রুগুলোর একটি শয়তান, যা মানুষকে সব সময় বিভ্রান্ত করে। প্রতিটি মানুষের সঙ্গেই একটি করে শয়তান নিয়োজিত থাকে, যা মানুষকে সর্বদা পাপের প্রতি উৎসাহ দেয়। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের প্রত্যেকের সঙ্গেই একটি শয়তান নির্ধারিত আছে। সাহাবারা প্রশ্ন করেন, হে আল্লাহর রাসুল, আপনার সঙ্গেও কি? তিনি বলেন, হ্যাঁ, আমার সঙ্গেও। তবে তার মোকাবেলায় আল্লাহ আমাকে সাহায্য করেছেন। এখন আমি তার সম্পর্কে সম্পূর্ণরূপে নিরাপদ। এখন সে আমাকে কল্যাণকর বিষয় ছাড়া কখনো অন্য কিছুর নির্দেশ দেয় না।’ (মুসলিম, হাদিস : ৭০০১)

ছয়. দাম্ভিকতা : অহংকার, দাম্ভিকতা মানুষের ব্যক্তিত্বতে শেষ করে দেয়। তাকে সব মহলে নিন্দিত করে তোলে। মানুষের কাজে ঘৃণিত করে তোলে। মহান আল্লাহও দাম্ভিক অহংকারীকে পছন্দ করেন না। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ দাম্ভিক অহংকারীকে পছন্দ করেন না। (সুরা : নাহাল, আয়াত : ২৩)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, জাহান্নাম ও জান্নাত বিতর্কে লিপ্ত হলো। জাহান্নাম বলল, অহংকারী ও পরাক্রমশালী স্বৈরাচারীরা আমার মধ্যে প্রবেশ করবে। বেহেশত বলল, দুর্বল ও নিঃস্বরাই আমার মধ্যে প্রবেশ করবে। আল্লাহ তাআলা জাহান্নামকে বলেন, তুই হলি আমার আজাব। যার থেকে ইচ্ছা আমি তোর মাধ্যমে প্রতিশোধ নেব। তিনি বেহেশতকে বলেন, তুমি আমার রহমত, যাকে ইচ্ছা আমি তোমার মাধ্যমে অনুগ্রহ করব। (আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৫৯২)

সাত. গোপন পাপ : এটি নিরবে মানুষকে শেষ করে দেয়। এর পরিণাম ভয়াবহ। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তোমরা প্রকাশ্য ও গোপন পাপ বর্জন করো। যারা পাপ করে, অচিরেই তাদের পাপের সমুচিত শাস্তি দেওয়া হবে।’ (সুরা : আনআম, আয়াত : ১২০)

ট্যাগ : ইসলামধর্মপরামর্শমুসলিম
শেয়ার করুন7শেয়ার করুনসেন্ড
AmraSobai
পূর্ববর্তী পোস্ট

বিপিএল : ৭ দলের চূড়ান্ত তালিকা

পরের পোস্ট

দুর্নীতি দমন এ ইসলাম কী বলে

সম্পর্কিত পোষ্ট

পাপমুক্ত থাকার সাত উপায়
ধর্ম বার্তা

পাপমুক্ত থাকার সাত উপায়

08/05/2025
মুসলিম নারীর পোশাক যেমন হওয়া উচিত
ধর্ম বার্তা

মুসলিম নারীর পোশাক যেমন হওয়া উচিত

20/04/2025
অশ্লীলতা প্রচারের ভয়াবহ পরিণতি
ধর্ম বার্তা

অশ্লীলতা প্রচারের ভয়াবহ পরিণতি

04/04/2025
কাল পবিত্র ঈদুল ফিতর
ধর্ম বার্তা

কাল পবিত্র ঈদুল ফিতর

31/03/2025
আরো দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

Worldbartatv
বিজ্ঞাপন

বিশ্ববার্তা

Publisher & Editor H M Bayjid Bustami

Call +8809638387766 +8801991807060
eMail [email protected]
Organization by AmraSobai Foundation

 world_barta_google_news world_barta_youtube world_barta_telegram world_barta_facebook world_barta_twitter

পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • ক্যাম্পাস
  • বিনোদন
  • স্বাস্থ্য বার্তা
  • খেলাধুলা
  • চাকুরী বার্তা
  • ধর্ম বার্তা
  • অন্যান্য খবর

Sponsor by AmraSobai Foundation