আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বে সমন্বয় না নতুন মুখ? । বিশ্ববার্তা – WB । বিশ্ববার্তা
  • পরিচিতি
  • বিজ্ঞাপন
  • শর্তাবলী ও নীতি
  • যোগাযোগ
শুক্রবার, মে ২৭, ২০২২
মোবাইল অ্যাপ
WB । বিশ্ববার্তা
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
WB । বিশ্ববার্তা
  • বিশ্ববার্তা টিভি
  • মোবাইল অ্যাপ
  • যোগাযোগ

আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বে সমন্বয় না নতুন মুখ? । বিশ্ববার্তা

বিশ্ববার্তা ডেস্ক
১৭/০২/২০২২
ক্যাটাগরি বাংলাদেশ
বিজ্ঞাপন

চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন আয়োজনের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই করোনাভাইরাস সংক্রমণের চলমান পরিস্থিতির মধ্যেই তৃণমূল থেকে সংগঠনকে ঢেলে সাজানোর কাজ জোরদার করতে চায় আওয়ামী লীগ।

পাবনা, নাটোর ও সিরাজগঞ্জ জেলা সম্মেলনের নেতৃত্ব নির্বাচনে কি বার্তা দেবে আওয়ামী লীগ, তা নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা চলছে। শীর্ষ দুই পদে নতুন-পুরাতনের সমন্বয় না নতুন মুখের চমক আসবে? আগামী ২০২৩ সালের শেষ দিকে কিংবা ২০২৪ সালের শুরুর দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

সৌজন্যে : আমরা সবাই (সমাজ ও মানব উন্নয়ন মূলক সংগঠন)

সম্প্রতি গণভবনে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর বৈঠকে সংগঠনের মেয়াদোত্তীর্ণ জেলা ও উপজেলার সম্মেলন দ্রুত সম্পন্ন করতে আবারও নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। দলের ওই সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি, দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে কড়া সতর্কবার্তা, তৃণমূল সম্মেলন দ্রুত শেষ করে জাতীয় সম্মেলন প্রস্তুতি এগিয়ে নেয়াসহ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার লক্ষ্যে নির্বাচনী ইশতেহার তৈরির তাগাদাও নিয়েও আলোচনা করেন।

বিজ্ঞাপন

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২০২৩ সালের শেষের দিকে কিংবা ২০২৪ সালের শুরুর দিকে সংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা। এর আগে এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তুতি রয়েছে। করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে বর্তমানে আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের সম্মেলন কার্যক্রম সীমিত থাকলেও জোরদার ছিল না। তবে আগামী ২১ ফেব্রুয়ারির পর থেকে এই কার্যক্রম আরও বেগবান হবে।

ইতোমধ্যে ‍খুলনা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় নেতারাও চারটি জেলা সম্মেলনের তারিখ আহ্বান করে চিঠি ইস্যু করেছে। অন্যদিকে মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত চিঠিতে ফেব্রুয়ারিতে তিন পাবনা, নাটোর ও সিরাজগঞ্জ জেলার সম্মেলনের তারিখ জানিয়ে চিঠি ইস্যু করা হয়।

প্রসঙ্গত, নাটোর ২০১৪ সালের ২ ডিসেম্বর, পাবনায় ২০১৪ সালের ২০ ডিসেম্বর এবং ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

দলীয় সূত্রে আরও জানায়, রাজশাহী বিভাগের আওতাধীন তিন জেলা আওয়ামী লীগ বিভিন্ন কারণে গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিগত সময়ে এসব জেলার বর্তমান নেতৃত্বের মধ্যে নিজেদের মধ্যে কাঁদা-ছোঁড়াছুড়ি বা অভ্যন্তরীণ গ্রুপিংয়ে মদদ দেওয়া, একক আধিপত্যে সংগঠনকে গতিশীল করার ক্ষেত্রে বাধা, দলের সিনিয়র নেতাদের প্রকাশ্যে-অপকাশ্যে নাজেহাল করা, সংগঠনে অভ্যন্তরীণ চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়াসহ বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ রয়েছে। সম্মেলনের মাধ্যমে জেলার নেতৃত্বে তথা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে কারা আসছেন তা নিয়েই জোর জল্পনা-কল্পনা চলছে।

একাধিক নেতা জানিয়েছেন, জাতীয় সম্মেলন ও আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এ বছর তৃণমূল পর্যন্ত দলকে আরও সুসংগঠিত করে তারা গড়ে তোলার লক্ষ্য রয়েছে। অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব মিটিয়ে দলকে ঐক্যবদ্ধ করে নির্বাচনী প্রস্তুতি এগিয়ে রাখতে চায় দলটি। তাই এ বছরে মেয়াদোত্তীর্ণ কয়েকটি সহযোগী সংগঠনকেও সম্মেলন ছাড়াও আওয়ামী লীগের মেয়াদোত্তীর্ণ জেলা-উপজেলা, পৌরসভা সম্মেলনের মাধ্যমে দলকে ঢেলে সাজাতে চান তারা।

রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান সারাবাংলাকে বলেন, ‘প্রথম অধিবেশন শেষ করে দ্বিতীয় অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয় অধিবেশনে সমঝোতা না হলে ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচন হবে। যারা যারা প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা আহ্বান করা হবে। তৃণমূলের মতামত ও দলীয় সভানেত্রীর পরামর্শক্রমেই সম্মেলনের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচন করা হবে।’

সূত্রমতে, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এরই মধ্যে ৭৮ সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৩৭টির সম্মেলন হয়েছে। চলতি বছরের মধ্যে ৪১টি জেলার সম্মেলন শেষ করতে হবে। সারা দেশে আওয়ামী লীগের প্রায় ৬৫০টি উপজেলা, থানা ও পৌরসভা কমিটি রয়েছে। এখনো প্রায় ৪৫০টি কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ।

রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন সারাবাংলাকে বলেন, ‘আমি এই পর্যন্ত ৪৫টি উপজেলার সম্মেলন করেছি। মূল লক্ষ্য হচ্ছে দলকে গতিশীল করা, দলের ভেতর নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ রাখা, সমন্বয় তৈরি করা এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের যে মহাযজ্ঞ, এই উন্নয়নের কর্মসূচিগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরা হয়। কোন কোন জেলা ১০বছর বা ১২ বছর সম্মেলন হয় না, এই জেলাগুলোর সম্মেলন করার মধ্য দিয়ে নেতৃত্ব গতিশীল হবে এবং সারা জেলায় একটা ব্যাপক উৎসবমুখর আনন্দমুখর পরিবেশে সম্মেলনগুলো হয়েছে এবং সামনেও হবে। ২০২৩ সালে যে নির্বাচন হবে সেই নির্বাচনে যাতে দল একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।’

সম্মেলন মানেই তো নতুন পুরাতন নেতৃত্বের সমন্বয় বা সম্ভাবনা জাগে সেক্ষেত্রে আসন্ন তিন জেলা সম্মেলনে কি বার্তা আসবে বলে মনে করেন? এ বিষয়ে এস এম কামাল হোসেন বলেন, ‘দল গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বিশ্বাস করে। আমি যতগুলো উপজেলা সম্মেলন করছি, ম্যাক্সিমাম তৃণমূলের কাউন্সিলরদের তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে করেছি। এটা আমাদের প্রিয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে আমাকে গাইডলাইন দিয়েছেন, ওই গাইডলাইনের আলোকে তৃণমূলের সম্মেলনগুলো করেছি, নেতৃত্ব বাছাই করেছি। দুই-এক জায়গায় হয়ত ভুল-ক্রটি হতেই পারে। আমার জানা মতে ৪৫টি উপজেলা সম্মেলন করছি, এইখানে দুই একটা ছাড়া কেউ কোনো প্রশ্ন করতে পারেনি। তৃণমূলের নেতাকর্মীরা খুশি।’

‘আর আশা করি এই জেলাগুলোর সম্মেলনেও ওইভাবে নেতৃত্বে বাছাই হবে। যারা প্রার্থী তাদের নাম নেওয়া হবে, বায়োডাটা নেওয়া হবে। আমরা আমাদের নেত্রীর কাছে পাঠাব, ওনিও যাচাই-বাছাই করবেন, আমাদের কাছে রিপোর্ট নেবেন, রিপোর্ট নেওয়ার ভিত্তিতে যারা মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য, নেতাকর্মীদের কাছে গ্রহণযোগ্য তৃণমূলের কর্মীরা যাদেরকে পছন্দ করে তাদের ভেতর থেকেই নেতৃত্ব বাছাই হবে’,  বলেন এস এম কামাল হোসেন।

বিগত সময়ে এসব জেলার কোথাও কোথাও নেতৃত্বের চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়েছিল, সেক্ষেত্রে এবার নেতৃত্ব নির্বাচন কি চমক থাকবে কিনা জানতে চাইলে এস এম কামাল হোসেন বলেন, ‘নেতৃত্বের চেইন অব কমান্ড ব্রেক হয় নাই। প্রতিযোগিতা ছিল, কিছু কিছু জায়গায় প্রতিযোগিতার নামে প্রতিহিংসা হয়েছিল। এই প্রতিহিংসার কারণে সেই সমস্ত জেলায় সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। এখন আমরা মনে করি, এই প্রতিহিংসা নেই, প্রতিযোগিতা আছে। আমরা দায়িত্ব পাওয়ার পর সবাই মিলেই সকলকে নিয়ে বসেছি। যার ফলে প্রতিহিংসার জায়গাটা বন্ধ করতে পেরেছি।’

প্রতিযোগিতা-প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকবেই এবং আমি নিজেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা-প্রতিযোগিতার সমর্থক উল্লেখ করে রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের দায়িত্বপ্রাপ্ত এই নেতা আরও বলেন, ‘এতে দল গতিশীল হয় এবং দলে কর্মীর সংখ্যা বাড়ে। কিন্তু এই প্রতিযোগিতা-প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে যে কর্মী বাড়ানো হয় তাদের দলের নীতি আদর্শের দীক্ষায় দীক্ষিত করলে সংঘর্ষটা হয় না। এটা আমরা করার চেষ্টা করছি। ২০২৩ কে সামনে রেখে দলকে গোছাতে হবে, দলের ভিতরে যে অভ্যন্তরীণ সংকট আছে সেগুলো সমাধান করতে হবে। ইতোমধ্যে আমি এই প্রক্রিয়ার ভিতরেই আছি। সেই ক্ষেত্রে আমি মনে করি, এই সিদ্ধান্ত আমার কাজকে আরও গতিশীল করবে।’

শেয়ার করুনশেয়ার করুনসেন্ড
বিজ্ঞাপন

স্বল্প পোশাকে উত্তাপ ছড়ানো নায়িকাদের কিছু ছবি?

বিজ্ঞাপন
WB । বিশ্ববার্তা

Sponsor by AmraSobai

এডিটর ইন চিফ : মোঃ আজিজুল হক শাওন

  • পরিচিতি
  • বিজ্ঞাপন
  • শর্তাবলী ও নীতি
  • যোগাযোগ

অনুসরন করুন

পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • ক্যাম্পাস
  • বিনোদন
  • স্বাস্থ্য বার্তা
  • খেলাধুলা
  • চাকুরী বার্তা
  • ধর্ম বার্তা
  • অন্যান্য খবর

Sponsor by AmraSobai