দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন মসজিদের সিনিয়র ইমাম ও খতিব ড. সৈয়দ মুহাম্মদ এমদাদ উদ্দীন। এ সময় জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দীন, সহকারী সদস্য সচিব গালীব ইহসান, কেন্দ্রীয় সদস্য ওয়াসিম আহমদ; বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল ওয়াহেদ, সহকারী সদস্য সচিব এস এম রাফসানযানি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহবায়ক গোলাম নূর শাফায়েতুল্লাহ, বাংলাদেশ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম এবং সদস্য জোবায়েরসহ উভয় সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
দোয়া মাহফিল শেষে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে আয়োজকদের পক্ষ থেকে ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্যোগ মোকাবেলায় সরকারকে টেকসই ও কার্যকর ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য আহ্বান জানানো হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল ‘ম্যারি এন’ নামে পরিচিত প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়টি দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় উপকূলীয় এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। স্মরণকালের ভয়াবহতম ওই ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে সরকারি হিসাবে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮৬৬ জন মানুষ প্রাণ হারান। তবে বেসরকারি বিভিন্ন হিসাবে মৃতের সংখ্যা পাঁচ লক্ষাধিক বলেও উল্লেখ করা হয়। দুর্যোগে প্রায় ২০ লাখ গবাদি পশু মারা যায়, এক কোটির বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত ও সর্বস্বান্ত হয় এবং আনুমানিক ৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি মূল্যের সম্পদের ক্ষতি হয়।
আপনার মন্তব্য লিখুন