রমজানের শেষ দশদিনে যা করতেন নবীজি (সা.) – Bengali Online News Portal in Bangladesh
বিশ্ববার্তা
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
বিশ্ববার্তা
  • বিশ্ববার্তা টিভি
  • যোগাযোগ

রমজানের শেষ দশদিনে যা করতেন নবীজি (সা.)

বিশ্ববার্তা ডেস্ক
ক্যাটাগরি ধর্ম বার্তা
রমজানের শেষ দশদিনে যা করতেন নবীজি (সা.)

Blue Mosque in Istanbul, Turkey

14
শেয়ার করুন
শেয়ার করুনশেয়ার করুন

রহমত, মাগফিরাতের দশক থেকে শেষ হয়ে শুরু হলো নাজাতের দশক। পবিত্র মাহে রমজানের এই দশকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা রাসুল (সা.) এই দিনগুলোতে আমলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতেন। বিভিন্ন হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, শেষ দশকে লাইলাতুল কদর হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। তাই আমাদেরও উচিত, পবিত্র রমজানের এই দশককে যথাযথ গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টা করা। ইবাদত-বন্দেগি বাড়িয়ে দেওয়া। নিম্নে শেষ দশকে নবীজি (সা.)-এর বিশেষ কিছু আমল তুলে ধরা হলে:

ইবাদতের মাত্রা বাড়িয়ে দিতেন : পবিত্র রমজানে রাসুলুল্লাহ (সা.) ইবাদতের মাত্রা খুব বেশি বাড়িয়ে দিতেন। শেষ দশক এলে এর মাত্রা আরো বেড়ে যেত। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) শেষ দশকে ইবাদতের মাত্রা এত বেশি বাড়িয়ে দিতেন, যেমনটি অন্য সময় করতেন না। (আস সুনানুল কুবরা, হাদিস : ৮৩৫১; মুসলিম, হাদিস : ১১৭৫)

অন্য হাদিসে আয়েশা (রা.) বলেন, শেষ দশকে নবীজি (সা.) কোমর বেঁধে আমল করতেন। অর্থাৎ খুব গুরুত্বসহ আমলে লিপ্ত থাকতেন।

পরিবার-পরিজনকে জাগিয়ে তুলতেন : রমজানের শেষ দশকে রাসুলুল্লাহ (সা.) সারা রাত জেগে থাকতেন। শেষরাতে পরিবার-পরিজনকে জাগিয়ে দিতেন। আয়েশা (রা.) বলেন, রমজানের শেষ দশক এলে রাসুল (সা.) কোমর শক্ত করে বেঁধে নিতেন এবং রাত জেগে থাকতেন ও পরিবার-পরিজনকে জাগিয়ে দিতেন। (বুখারি, হাদিস : ২০২৪)

তাহাজ্জুদের জন্য অন্যকে জাগানোর ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর পক্ষ থেকে তেমন জোর দেওয়া না হলেও পবিত্র মাহে রমজানের শেষ দশক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় তখন তিনি পরিবার-পরিজনকে ইবাদতের জন্য শেষ রাতে জাগিয়ে তুলতেন।

গুরুত্বসহকারে ইতিকাফ করতেন : শেষ দশকের ইতিকাফের গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ইন্তেকালের আগ পর্যন্ত প্রতিবছর ইতিকাফ করেছেন, সাহাবায়ে কিরামও করেছেন। তাই আমাদের জন্যও ইতিকাফ করা সুন্নত। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, ‘ইন্তেকাল পর্যন্ত রাসুলুল্লাহ (সা.) রমজানের শেষ দশকে ইতিকাফ করেছেন। এরপর তাঁর স্ত্রীরাও ইতিকাফ করেছেন।’ (বুখারি, হাদিস : ১৮৬৮; মুসলিম, হাদিস : ২০০৬)

লাইলাতুল কদর অনুসন্ধান করতেন : রমজানের শেষ দশকে শান্তির বার্তা নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছে মহাগ্রন্থ আল-কোরআন। যেই রাতকে মহান আল্লাহ লাইলাতুল কদর আখ্যা দিয়েছেন। মোবারক এই রাতকে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম করেছেন। মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আমি একে নাজিল করেছি মহিমান্বিত রাতে (লাইলাতুল কদর)। আপনি কি জানেন মহিমান্বিত রাত কী? মহিমান্বিত রাত হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। সেই রাতে প্রতিটি কাজের জন্য ফেরেশতারা এবং রুহ তাদের প্রতিপালকের আদেশক্রমে অবতীর্ণ হয়। সেই রাতে শান্তিই শান্তি, ফজর হওয়া পর্যন্ত।’ (সুরা : কদর, আয়াত : ১-৫)

বিভিন্ন হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, উল্লিখিত আয়াতে মহিমান্বিত যে রাতের কথা বলা হয়েছে, তা এই শেষ দশকেই লুকিয়ে আছে। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, তোমরা শেষ দশকের বিজোড় রাতে লাইলাতুল কদরের অনুসন্ধান করো। (বুখারি, হাদিস : ২০১৭)

বেশি বেশি দোয়া করতেন : নবীজি (সা.) রমজানের শেষ দশকে বেশি বেশি দোয়া করতেন। উম্মতকে শেষ দশকে বেশি বেশি দোয়া করার পরামর্শ দিতেন। আয়েশা (রা.) বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল, যদি আমি লাইলাতুল কদর জানতে পারি, তাহলে সে রাতে কী বলব? তিনি বলেন, তুমি বোলো, (উচ্চারণ) ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন, তুহিব্বুল আফওয়া, ফা’ফু আন্নি’ (অর্থ) ‘হে আল্লাহ, আপনি সম্মানিত ক্ষমাকারী, আপনি ক্ষমা করতে পছন্দ করেন। অতএব আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৫১৩)

তাওবা করতেন : মহান আল্লাহর কাছে গুনাহ মাফ করিয়ে নিজেকে পরিশুদ্ধ করার মাস রমজান। কোনো ব্যক্তি যদি রমজানে তার গুনাহ ক্ষমা করাতে ব্যর্থ হয়, তবে তার প্রতি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হুঁশিয়ারি আছে। তিনি বলেছেন, ‘ওই ব্যক্তির নাক ধুলাধূসরিত হোক, যে রমজান পেল এবং তার গুনাহ মাফ করার আগেই তা বিদায় নিল।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৫৪৫)

সদকাতুল ফিতর আদায় করতেন : শেষ দশকের একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো সদকাতুল ফিতর আদায় বা আদায়ের প্রস্তুতি। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে সাহাবায়ে কেরাম (রা.) ঈদের নামাজের আগেই সদকাতুল ফিতর আদায় করতেন। (বুখারি, হাদিস : ১৫০৩)

ট্যাগ : ইসলামপরামর্শবিশ্ববার্তারমজান
শেয়ার করুন14শেয়ার করুনসেন্ড
AmraSobai
পূর্ববর্তী পোস্ট

নথি ফাঁস: আমেরিকা-ব্রিটেনসহ কোন দেশের কত সৈন্য যুদ্ধ করছে ইউক্রেনে?

পরের পোস্ট

জাপানের প্রধানমন্ত্রীকে লক্ষ্য করে বোমা হামলা

সম্পর্কিত পোষ্ট

পাপমুক্ত থাকার সাত উপায়
ধর্ম বার্তা

পাপমুক্ত থাকার সাত উপায়

08/05/2025
মুসলিম নারীর পোশাক যেমন হওয়া উচিত
ধর্ম বার্তা

মুসলিম নারীর পোশাক যেমন হওয়া উচিত

20/04/2025
অশ্লীলতা প্রচারের ভয়াবহ পরিণতি
ধর্ম বার্তা

অশ্লীলতা প্রচারের ভয়াবহ পরিণতি

04/04/2025
কাল পবিত্র ঈদুল ফিতর
ধর্ম বার্তা

কাল পবিত্র ঈদুল ফিতর

31/03/2025
আরো দেখুন
Worldbartatv
বিজ্ঞাপন

বিশ্ববার্তা

Publisher & Editor H M Bayjid Bustami

Call +8809638387766 +8801991807060
eMail [email protected]
Organization by AmraSobai Foundation

 world_barta_google_news world_barta_youtube world_barta_telegram world_barta_facebook world_barta_twitter

পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • ক্যাম্পাস
  • বিনোদন
  • স্বাস্থ্য বার্তা
  • খেলাধুলা
  • চাকুরী বার্তা
  • ধর্ম বার্তা
  • অন্যান্য খবর

Sponsor by AmraSobai Foundation