ভারত নয়, মালদ্বীপ দিয়ে পোশাক রফতানি করছে বাংলাদেশ – Bengali Online News Portal in Bangladesh
বিশ্ববার্তা
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
বিশ্ববার্তা
  • বিশ্ববার্তা টিভি
  • যোগাযোগ

ভারত নয়, মালদ্বীপ দিয়ে পোশাক রফতানি করছে বাংলাদেশ

বিশ্ববার্তা ডেস্ক
ক্যাটাগরি অন্যান্য খবর
মালদ্বীপ দিয়ে পোশাক রফতানি করছে বাংলাদেশ
9
শেয়ার করুন
শেয়ার করুনশেয়ার করুন

সম্প্রতি ভারতের বিমানবন্দর ও নৌবন্দর দিয়ে তৈরি পোশাক রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ। পরিবর্তে এখন মালদ্বীপের মাধ্যমে গার্মেন্ট পণ্য বিশ্বব্যাপী পৌঁছানো হচ্ছে।

বাংলাদেশের এই সিদ্ধান্তের কারণে বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে ভারতের নৌ ও বিমানবন্দরগুলো। শনিবার এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম লাইভমিন্ট এ তথ্য জানিয়েছে।

লাইভমিন্টকে এমএসসি এজেন্সি (ইন্ডিয়া) প্রাইভেট লিমিটেডের মহাপরিচালক দীপক তিওয়ারি বলেছেন, “আগে বাংলাদেশের পণ্য ভারতীয় বিমানবন্দরের মাধ্যমে পরিবহন হতো। কিন্তু এখন তারা অন্যান্য রুটে পণ্য পরিবহন করছে। যার অর্থ আগে এসব পণ্যের কার্গো থেকে ভারত যে রাজস্ব পেত সেটি এখন পাচ্ছে না। এমএসসি এজেন্সি (ইন্ডিয়া) ভারতের অন্যতম বড় কার্গো পরিবহন সংস্থা।

দেশটির কর্মকর্তারা বলেছেন, বাংলাদেশ এখন তৈরি পোশাক পণ্য জাহাজে করে প্রথমে মালদ্বীপে পাঠাচ্ছে। এরপর সেখান থেকে পণ্যগুলো বিমানে করে বিশ্বব্যাপী গন্তব্যে পৌঁছানো হচ্ছে। যার মধ্যে রয়েছে এইচঅ্যান্ডএম এবং জারার মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানির পোশাকও। বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ তৈরি পোশাক রফতানিকারক দেশ।

যার অর্থ ভারত দিয়ে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের পণ্য বিশ্বব্যাপী রফতানি করত ঢাকা। ভারতের বদলে অন্য দেশের মাধ্যমে বাংলাদেশ পণ্য রফতানি করলে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক দুর্বল হয়ে যেতে পারে। এছাড়া লজিস্টিক এবং কাঠামোগত প্রজেক্টে থাকা সহযোগিতাপূর্ণ সুযোগগুলো শঙ্কায় পড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

এক কর্মকর্তা বলেছেন, “বাংলাদেশের এমন সিদ্ধান্তে ভারত সরকার একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ সমাধানের পথ খুঁজছে। যেটি ভারত হয়ে বাংলাদেশের বিপুল পরিমাণ তৈরি পোশাক পণ্য রফতানির বিষয়টি নিশ্চিত করবে এবং ভারতের স্বার্থ রক্ষা করবে।”

অন্য এক কর্মকর্তা বলেছেন, “বাংলাদেশের রফতানিকৃত এসব তৈরি পোশাক পণ্যের একটি বড় অংশ ভারতীয় অবকাঠামো বা কারখানায় উৎপাদিত হয়। যেগুলো বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় কোম্পানিগুলোই পরিচালনা করে। এই বিষয়টি (ভারত) সরকারের নজরে রয়েছে। ভারতের ওপর এটির প্রভাব কেমন হতে পারে এখন আমরা সেটি নিরূপণের চেষ্টা করছি।”

তবে এক শিল্প বিশেষজ্ঞ অরুণ কুমার জানিয়েছেন, বাংলাদেশ ভারতের ওপর কোনও রাগ বা বিরাগ থেকে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে তার মনে হচ্ছে না। মূলত নিজেদের সাপ্লাই চেইনের ওপর নিয়ন্ত্রণ এবং ভারতীয় বন্দরগুলোর মাধ্যমে সময়মতো পণ্য রফতানি না হওয়ায় বাংলাদেশ এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে ধারণা তার।

এই বিশেষজ্ঞ বলেছেন, “রফতানির ক্ষেত্রে নতুন রুটের মাধ্যমে কৌশলগত সুবিধা, সঙ্গে নিশ্চিত নির্ভরযোগ্যতা পাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশ, যা আন্তর্জাতিক পোশাক বাজারের কঠোর সময়সীমার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া ভারতের বন্দরের ওপর থেকে নির্ভরতা কমিয়ে বাংলাদেশ তাদের সাপ্লাই চেইনের ওপর আরও নিয়ন্ত্রণ আরোপ করছে।”

অরুণ কুমার আরও বলেছেন, গার্মেন্ট পণ্যকে পচনশীল পণ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে চালান পৌঁছে দিতে না পারলে অর্ডার বাতিল হয়ে যায়। গার্মেন্ট পণ্য এমন পণ্য যেটি একটি নির্দিষ্ট মৌসুমের পর ভ্যালু হারায়।

তবে ভারতের অ্যাপারেল এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের নির্বাহী সদস্য সংবাদমাধ্যম লাইভমিন্টের কাছে দাবি করেছেন, ভারতের মাধ্যমে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রফতানি বন্ধ করলেও তাদের খুব ক্ষতি হবে না। তার দাবি, ভারতীয় বন্দরগুলো এমনিতেই অনেক ব্যস্ত। এ কারণে তারা তাদের বন্দর হয়ে বাংলাদেশের পণ্য রফতানি বন্ধের জন্য আগেই ভারত সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছিলেন।

তিনি বলেছেন, “এ বিষয়টি খুব বড় কিছু নয়। ভারতীয় বিমানবন্দরগুলো এরই মধ্যে অনেক ব্যস্ত। আমরা বাংলাদেশের পণ্য ভারতীয় বিমানবন্দর দিয়ে রফতানির ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ আরোপ করতে সরকারকে অনুরোধ করেছি।”

ভারত হয়ে তৈরি পোশাক রফতানি বন্ধের সঙ্গে শেখ হাসিনা সরকারের পতন এবং তাকে আশ্রয় দেওয়ার কোনও সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন অন্য এক কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন, “শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার কারণে বাংলাদেশ এটি করছে বলে ভারত সরকার মনে করে না। টেক্সটাইল হলো বাংলাদেশের মেরুদণ্ড। যার অর্থ টেক্সটাইল পণ্য রফতানি বাড়াতেই তারা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”

সূত্র: লাইভমিন্ট

ট্যাগ : বাংলাদেশবিশ্ববার্তাভারত
শেয়ার করুন9শেয়ার করুনসেন্ড
AmraSobai
পূর্ববর্তী পোস্ট

এতোদিন রাজতন্ত্রের আদলে পরিবারতন্ত্র চালিয়েছে আ.লীগ

পরের পোস্ট

এবার বিধ্বংসী অস্ত্র দিয়ে ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালাতে প্রস্তুত ইরান

সম্পর্কিত পোষ্ট

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম
অন্যান্য খবর

জাতীয় কবি নজরুলের জন্মবার্ষিকী আজ

25/05/2025
সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারি
অন্যান্য খবর

সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল, সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারি

22/05/2025
মা দিবস আজ
অন্যান্য খবর

মা দিবস আজ

11/05/2025
চিন্ময় কৃষ্ণ দাস
অন্যান্য খবর

আলিফ হত্যা মামলায় চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তারের আদেশ

05/05/2025
আরো দেখুন
Worldbartatv
বিজ্ঞাপন

বিশ্ববার্তা

Publisher & Editor H M Bayjid Bustami

Call +8809638387766 +8801991807060
eMail [email protected]
Organization by AmraSobai Foundation

 world_barta_google_news world_barta_youtube world_barta_telegram world_barta_facebook world_barta_twitter

পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • ক্যাম্পাস
  • বিনোদন
  • স্বাস্থ্য বার্তা
  • খেলাধুলা
  • চাকুরী বার্তা
  • ধর্ম বার্তা
  • অন্যান্য খবর

Sponsor by AmraSobai Foundation