ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে দেশের ১৫৬টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা চলে এই ভোটগ্রহণ।
সাভার: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল আলম রাজীব
ধামরাই: ঢাকা জেলা যুবলীগের সাবেক নেতা আবদুল লতিফ
কাশিয়ানী: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তার হোসেন
মুকসুদপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য কাবির মিয়া
সোনারগাঁ: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান কালাম
রূপগঞ্জ: উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব
আড়াইহাজার: উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সাইফুল ইসলাম স্বপন
কালিয়াকৈর: জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম আজাদ
শ্রীপুর: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী টুসির ভাই জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামিল হাসান দুর্জয়
রাজবাড়ী সদর: জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য এস এম নওয়াব আলী
গোয়ালন্দ: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তফা মুন্সী
বালিয়াকান্দি: উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এহসানুল হাকিম সাধন
শিবালয়: জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুর রহিম খান
ঘিওর: জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহাবুবুর রহমান জনি
দৌলতপুর: উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সম্পাদক এস এম শফিকুল ইসলাম
নগরকান্দা: আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সাবেক সহসম্পাদক কাজী শাহ্ জামান বাবুল
সালথা: গোট্টি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সম্পাদক ওয়াদুদ মাতুব্বর
কালকিনি: তৌহিদুজ্জামান শাহীন
শরীয়তপুর সদর: জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান আকন্দ উজ্জ্বল
জাজিরা: জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ইদ্রিস ফরাজী
বেলাবো: আওয়ামী লীগ নেতা শমসের জামান ভূঁইয়া রিটন
মনোহরদী: শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের ভাই জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নজরুল মজিদ মাহমুদ স্বপন
ভূঞাপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য নার্গিস বেগম
কালিহাতী: কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আজাদ সিদ্দিকী
ঘাটাইল: উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আরিফ হোসেন
লৌহজং: উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বি এম শোয়েব
টঙ্গিবাড়ী: উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আমিরুল ইসলাম হালদার
কটিয়াদী: আওয়ামী লীগ নেতা মইনুজ্জামান অপু
নিকলী: স্বতন্ত্র মোকাররম সরদার
অষ্টগ্রাম: আওয়ামী লীগ নেতা এ এস মাসুক নাজিম
কসবা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি সাইদুর রহমান স্বপন
আখাউড়া: উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক মনির হোসেন
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ: মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হাই বাবলু
বরুড়া: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর শ্যালক হামিদ লতিফ ভূঁইয়া
চাঁদপুর সদর: উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির সুমন
শাহরাস্তি: আওয়ামী লীগ সমর্থক মকবুল হোসেন
হাজীগঞ্জ: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন
রামগঞ্জ: উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ
রায়পুর: অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ
চাটখিল: উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির
সোনাইমুড়ী: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল বাবু
সেনবাগ: স্থানীয় সংসদ সদস্য মোর্শেদ আলমের ছেলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য সাইফুল আলম দিপু
রাঙ্গুনিয়া: আবুল কাশেম চিশতি
ফটিকছড়ি: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন মুহুরী
হাটহাজারী উত্তর: জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ইউনুস গণি চৌধুরী
ঈদগাঁও: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু তালেব
চকরিয়া: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি ফজলুল করিম সাইদি
পেকুয়া: যুবদলের বহিষ্কৃত নেতা সাফায়েত আজিজ রাজু
খাগড়াছড়ি সদর: জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দিদারুল আলম
দীঘিনালা: স্বতন্ত্র প্রার্থী ধর্মজ্যোতি চাকমা
পানছড়ি: ইউপিডিএফ (মূল) নেতা চন্দ্রদেব চাকমা
কাপ্তাই: উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নাছির উদ্দীন
বিলাইছড়ি: জেএসএস সমর্থিত প্রার্থী বীরোত্তম তংচংগ্যা
রাজস্থলী: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি উবাচ মারমা
লামা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তফা জামাল
নাইক্ষ্যংছড়ি: বিএনপির সাবেক নেতা তোফায়েল আহমেদ
জয়পুরহাট সদর: উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান মিঠু
পাঁচবিবি: স্বতন্ত্র সাবেকুন্নাহার শিখা
দুপচাঁচিয়া: উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আহমেদুর রহমান বিপ্লব
আদমদীঘি: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম রাজু
কাহালু: উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আল হাসিবুল হাসান সুরুজ
শিবগঞ্জ: জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম
সাপাহার: উপজেলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শাহজাহান হোসেন মণ্ডল
পোরশা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শাহ মনজুর মোরশেদ
নিয়ামতপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফরিদ আহমেদ
পুঠিয়া: জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সামাদ
বাগমারা: জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জাকিরুল সান্টু
দুর্গাপুর: উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সম্পাদক শরিফুজ্জামান শরীফ
লালপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদক শামীম আহমেদ সাগর
বাগাতিপাড়া: বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা এস এম জাহাঙ্গীর
উল্লাপাড়া: উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সেলিনা মির্জা
তাড়াশ: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মনিরুজ্জামান মনি
চাটমোহর: আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা মির্জা রেজাউল করিম দুলাল
ভাঙ্গুড়া: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম হাসনাইন রাসেল
ফরিদপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি খলিলুর রহমান সরকার
গাংনী: জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ খালেক
কুমারখালী: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল মান্নান খান
ভেড়ামারা: পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু হেনা মোস্তফা মুকুল
মিরপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল হালিম
দৌলতপুর: জেলা যুবলীগের সভাপতি বুলবুল আহমেদ টোকেন
চুয়াডাঙ্গা সদর: জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক নঈম হাসান জোয়ার্দার
আলমডাঙ্গা: সাবেক ছাত্রলীগ নেতা কে এম মনজিলুর রহমান
হরিণাকুণ্ডু: ব্যবসায়ী (আওয়ামী লীগে পদ নেই) সাইফুল ইসলাম টিপু
শৈলকুপা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আরিফ রেজা মুন্নু
চৌগাছা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম হাবিবুর রহমান
ঝিকরগাছা: উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম
শার্শা: উপজেলা যুবলীগের সভাপতি সোহরাব হোসেন
শালিখা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শ্যামল কুমার দে
মহম্মদপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল মান্নান
নড়াইল সদর: জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আজিজুর রহমান ভূঁইয়া
লোহাগড়া: উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এ কে এম ফয়জুল হক রোম
ফকিরহাট: উপজেলা যুবলীগের স্থগিত কমিটির সভাপতি শেখ ওয়াহিদুজ্জামান বাবু
মোল্লাহাট: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীনুল আলম ছানা
চিতলমারী: আওয়ামী লীগ কর্মী আবু জাফর মো. আলমগীর হোসেন
তেরখাদা: জেলা মৎস্যজীবী লীগের সহসভাপতি আবুল হাসান শেখ
দীঘলিয়া: জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা শেখ মারুফুল ইসলাম
ফুলতলা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আকরাম হোসেন
তালা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ঘোষ সনৎ কুমার
দেবহাটা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আল ফেরদাউস আলফা
আশাশুনি: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ বি এম মোস্তাকীম
বোদা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক আলম টবি
দেবীগঞ্জ: শালডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মদন মোহন রায়
ঠাকুরগাঁও সদর: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোছারুল ইসলাম সরকার
রাণীশংকৈল: উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহম্মদ হোসেন বিপ্লব
সৈয়দপুর: বিএনপির বহিষ্কৃত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিয়াদ হাসান সরকার রানা
কিশোরগঞ্জ: স্বতন্ত্র আবদুর রশিদ
জলঢাকা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনসার আলী মিন্টু
বিরল: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবু
কাহারোল: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম ফারুক
বীরগঞ্জ: কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি আবু হোসাইন বিপু
বোচাগঞ্জ: উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আফসার আলী
কালীগঞ্জ: জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রাকিবুজ্জামান আহমেদ
আদিতমারী: আওয়ামী লীগের ইমরুল কায়েস ফারুক
মিঠাপুকুর: উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য কামরুজ্জামান কামরু
পীরগঞ্জ: উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা নূর মোহাম্মদ মণ্ডল
রাজারহাট: রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য জাহিদ ইকবাল সারওয়ার্দী বাপ্পী
উলিপুর: জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাজাদুর রহমান সাজু
কুড়িগ্রাম সদর: জেলা আওয়ামী লীগের উপদফতর সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম রতন
গোবিন্দগঞ্জ: উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাকিল আলম
গাইবান্ধা সদর: জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুজ্জামান রিংকু (এগিয়ে)
হিজলা: উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আলতাফ মাহমুদ দিপু সিকদার
মুলাদী: যুবলীগ কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জহিরউদ্দিন খসরু
দশমিনা: উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন হাওলাদার
গলাচিপা: উপজেলা আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক ওয়ানা মার্জিয়া নিতু
বাউফল: উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোশারফ হোসেন খান
কাউখালী: জাতীয় পার্টির (জেপি-মঞ্জু) পদত্যাগকারী উপজেলা সভাপতি আবু সাঈদ মিঞা মনু
নেছারাবাদ: উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আবদুল হক
বরগুনা সদর: সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মনিরুল ইসলাম
বেতাগী: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান খান
ঝালকাঠি সদর: জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি খান আরিফুর রহমান
নলছিটি: স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা সালাহ উদ্দিন খান সেলিম
ভোলা সদর: জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ইউনুছ
দৌলতখান: উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মঞ্জুর আলম খান
বোরহানউদ্দিন: উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও আলী আজম মুকুল এমপির ভগ্নীপতি জাফর উল্লাহ
কোম্পানীগঞ্জ: জেলা আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক মজির উদ্দিন
জৈন্তাপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম লিয়াকত আলী
গোয়াইনঘাট: জেলা বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা শাহ আলম স্বপন
ধর্মপাশা: উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক শামীম আহমেদ মুরাদ
তাহিরপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আফতাব উদ্দিন
বিশ্বম্ভরপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক রফিকুল ইসলাম তালুকদার
জামালগঞ্জ: জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রেজাউল করিম শামীম
রাজনগর: উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শাহজাহান খান
বাহুবল: স্বতন্ত্র আনোয়ার হোসাইন
নবীগঞ্জ: উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মুজিবুর রহমান চৌধুরী সেফু
ময়মনসিংহ সদর: উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ
মুক্তাগাছা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল হাই আকন্দ
গৌরীপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোমনাথ সাহা
বকশীগঞ্জ: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি নজরুল ইসলাম সাত্তার
দেওয়ানগঞ্জ: উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ
ইসলামপুর: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুস সালাম
নালিতাবাড়ী: উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন
নকলা: পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম সোহাগ
নেত্রকোনা সদর: জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মারুফ হাসান খান অভ্র
পূর্বধলা: জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য এ টি এম ফয়জুর সিরাজ জুয়েল
বারহাট্টা: উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী সাখাওয়াত হোসেন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান হলেন যারা :
সারা দেশের ১৩৯টি উপজেলায় ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনে প্রথম ধাপের ভোটের ফলাফল পাওয়া গেছে। বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এসব উপজেলায় ভোট নেওয়া হয়। পরে রাতে রিটার্নিং কর্মকর্তারা ফলাফল ঘোষণা করেছেন।
বুধবার কিছু উপজেলায় ‘বিচ্ছিন্ন’ কিছু ঘটনা ছাড়া নির্বিঘ্নে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোট হয়েছে সারা দেশে। কোথাও বড় ধরনের সংঘাত বা অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
এ অবস্থায় সন্ধ্যার পর থেকেই ফলাফল ঘোষণা করতে থাকেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা। বিভিন্ন জেলা থেকে সারাবাংলার ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্টদের পাঠানো খবর—
ফেনী
ফুলগাজীতে চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হারুন মজুমদার (কাপ-পিরিজ) ২৭ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা মো. জাফর উল্ল্যাহ ভূইয়া (চিংড়ি মাছ) পেয়েছেন ৭৭৫ ভোট।
হবিগঞ্জ
বানিয়াচংয়ে চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন খান আনারস প্রতীকে ৪২ হাজার ৪৩৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা যুবলীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কাসেম চৌধুরী (মোটরসাইকেল) প্রতীকে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৮০৩ ভোট।
আজমিরীগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে মো. আলা উদ্দিন কাপ-পিরিচ প্রতীকে ১৫ হাজার ১৮২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আলী আমজাদ তালুকদার পেয়েছেন ১২ হাজার ৫০৩ ভোট।
মুন্সীগঞ্জ
গজারিয়ায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনসুর আহমেদ খান জিন্নাহ ৪৪ হাজার ৫৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম পেয়েছেন ২৩ হাজার ৫৬৯ ভোট।
ফরিদপুর
মধুখালীতে চেয়ারম্যান পদে মধুখালী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মো. মুরাদুজ্জামান মুরাদ দোয়াত-কলম প্রতীকে ২৯ হাজার ৪৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আহসানুজ্জামান আজাউল ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৪৮৫ ভোট।
সদরে চেয়ারম্যান পদে কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামচুল আলম চৌধুরী আনারস প্রতীকে ৩১ হাজার ৯৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মনিরুল হাসান টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ৩০ হাজার ৯ ভোট।
চরভদ্রাসনে চেয়ারম্যান পদে চরভদ্রাসন উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আনোয়ার আলী আনারস প্রতীকে ১৬ হাজার ১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নিজাম উদ্দিন টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৫৪ ভোট।
চাঁদপুর
মতলব দক্ষিণে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অধ্যাপক সিরাজুল মোস্তফা তালকুদার চেয়ারম্যান পদে দোয়াত-কলম প্রতীকে ১৬ হাজার ৯১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের সৈয়দ মনজুর হোসেন পেয়েছেন ১৬ হাজার ১১৬ ভোট।
মতলব উত্তরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ মানিক ঘোড়া প্রতীকে ৩৩ হাজার ৭০৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের মুক্তার হোসেন পেয়েছেন ২০ হাজার ৯২ ভোট।
মাগুরা
মাগুরা সদরে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রানা আমির ওসমান মোটরসাইকেল প্রতীকে ৮৩ হাজার ৪৭১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক শেখ মো. রেজাউল ইসলাম পেয়েছেন ৫০ হাজার ৮৬৩ ভোট।
শ্রীপুরে আওয়ামী লীগ কর্মী শরিয়ত উল্লাহ হোসেন মিয়া মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৪ হাজার ৯৪৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এম এম মুস্তাসিম বিল্লাহ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ২৩১ ভোট।
নারায়ণগঞ্জ
বন্দর উপজেলায় জেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি মাকসুদ হোসেন আনারস প্রতীকে ২৯ হাজার ৮৭৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন ৷ তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ রশিদ দোয়াত-কলম প্রতীকে ১৪ হাজার ৮৩৮ ভোট পেয়েছেন।
নোয়াখালী
সুবর্ণচর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীক নিয়ে নোয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর ছেলে আতাহার ইশরাক সাবাব চৌধুরী পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৬৪৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ এইচ এম এ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৯৪৫ ভোট।
কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়া সদরে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফের চাচাতো ভাই কুষ্টিয়া শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা আনারস প্রতীকে ৬৭ হাজার ৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু আহাদ আল মামুন ভোট পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৮৬।
খোকসায় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত ঘোড়া প্রতীকে ২৫ হাজার ১০১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্তমান চেয়ারম্যান বাবুল আকতার মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ৭৬২ ভোট।
দিনাজপুর
হাকিমপুরে জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মো. কামাল হোসেন রাজ ২২ হাজার ২৫১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা মো. হারুন উর রশিদ ভোট পেয়েছেন ১৯ হাজার ৩৭৮ ভোট।
ঘোড়াঘাটে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী শুভ রহমান চৌধুরী ২৮ হাজার ৬৯৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃত সহসভাপতি সারওয়ার হোসেন পেয়েছেন ৮ হাজার ৩৮৪ ভোট।
বিরামপুরে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পারভেজ কবীর ৪২ হাজার ৯৬৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা মো. মতিউর রহমান ভোট পেয়েছেন ৩২ হাজার ৮০৭।
রাঙ্গামাটি
সদর উপজেলায় জেএসএসের (সন্তু লারমা) অন্ন সাধন চাকমা ১৪ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট বিপ্লব চাকমা ১০ হাজার ২৯ পেয়েছেন।
কাউখালীতে ফের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সামশুদ্দোহা চৌধুরী। ভোট পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬৯৩। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেএসএসের মং সুই ইউ চৌধুরী পেয়েছেন ১১ হাজার ৫৭৭ ভোট।
বরকলে চেয়ারম্যান পদে ফের জেএসএসের বিধান চাকমা নির্বাচিত হয়েছেন। দোয়াল-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ১১ হাজার ৩২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান সন্তোষ কুমার চাকমা পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৭৭ ভোট।
বান্দরবান
সদরে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা আব্দুল কুদ্দুছ মোটরসাইকেল প্রতীকে ১৯ হাজার ১৪৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৬৬ ভোট।
আলীকদম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জামাল উদ্দীন দোয়াত-কলম প্রতীকে ৯ হাজার ৭০০ ভোট পেয়ে জয় পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা আবুল কালাম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ৫১৬ ভোট।
শেরপুর
ঝিনাইগাতী উপজেলায় বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা আমিনুল ইসলাম বাদশা দোয়াত-কলম প্রতীকে ১৮ হাজার ৮৮৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ ফারুক মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৫২ ভোট।
শ্রীবরদীতে উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক জাহিদুল ইসলাম জুয়েল হেলিকপ্টার প্রতীকে ২৫ হাজার ১২৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছালাহ উদ্দিন ছালেম কই মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ১০ ভোট।
রাজবাড়ী
পাংশায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার সাইফুল ইসলাম বুড়ো মোটরসাইকেল প্রতীকে ৫৪ হাজার ৫৭৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক চেয়ারম্যান ফরিদ হাসান ওদুদ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৯৯২ ভোট।
কালুখালীতে ফের উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা আলিউজ্জান টিটো আনারস প্রতীকে ২১ হাজার ৫৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান এনায়েত হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৯৬৭ ভোট।
নওগাঁ
ধামইরহাটে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. আজাহার আলী মণ্ডল ৪৬ হাজার ৮৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা মো. ওসমান আলী পেয়েছেন ১৪ হাজার ৬৭৪ ভোট।
বদলগাছিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক অর্থ সম্পাদক শামসুল আলম খান কৈ মাছ প্রতীকে ২১ হাজার ৯২ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু খালিদ বুলু কাপ প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ২৬৭ ভোট।
পত্নীতলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গাফফার মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬২ হাজার ৭৮৮ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল খালেক চৌধুরী ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৫০ হাজার ৮৫৬ ভোট।
বগুড়া
গাবতলীতে আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য অরুণ কান্তি রায় সিটন ৪১ হাজার ৬০৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের প্রার্থী রফি নেওয়াজ খান রবিন পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৭৫২ ভোট।
সারিয়াকান্দিতে আনারস প্রতীকের প্রার্থী বগুড়া-১ আসনের সংসদ সদস্য সাহাদারা মান্নানের ছেলে সাখাওয়াত হোসেন সজল ৩৭ হাজার ২৪৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী রেজাউল করিম মন্টু পেয়েছেন ৬ হাজার ১৫৩ ভোট।
সোনাতলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদ সদস্য সাহাদারা মান্নানের ছোট ভাই মিনহাদুজ্জামান লিটন আনারস প্রতীকে ২০ হাজার ৪৮৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে ফের বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. জাকির হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৪৫ ভোট।
বরিশাল
সদর উপজেলায় চরবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির বরিশাল আঞ্চলিক কমিটির উপদেষ্টা আব্দুল মালেক কাপ-পিরিচ প্রতীকে ১৯ হাজার ৮০৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী এস এম জাকির হোসেন পেয়েছেন ১৭ হাজার ৪১৪ ভোট।
বাকেরগঞ্জে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসম্পাদক রাজিব আহম্মদ তালুকদার ৩৮ হাজার ৮৬৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৩৯৪ ভোট।
নরসিংদী
নরসিংদী সদরে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে ৭২ হাজার ৩১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সদর থানা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল বাকির আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৫০ হাজার ৯১৫ ভোট।
পলাশে তৃতীয়বারের মতো উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা যুবলীগের সভাপতি সৈয়দ জাবেদ হোসেন। কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৩১ হাজার ৩৪৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়াশাল পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শরীফুল হক দোয়াত-কলম প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩০ হাজার ৯৬৮ ভোট।
কুমিল্লা
মনোহরগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. আবদুল মান্নান চৌধুরী। তিনি ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৭৭ হাজার ২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান মো. জাকির হোসেন পেয়েছেন ১১ হাজার ৬১২ ভোট।
লাকসামে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট ইউনুছ ভুঁইয়া আনারস প্রতীকে ৮১ হাজার ৩৯৫ ভোট পেয়ে ফের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা জাসদের সভাপতি বিকাশ চন্দ্র সাহা দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৮ হাজার ৩৪৪ ভোট।
মেঘনায় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক তাজুল ইসলাম তাজ আনারস প্রতীকে ১৮ হাজার ৭০০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃত আহ্বায়ক মো. রমিজ উদ্দিন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ২১০ ভোট।
বাগেরহাট
কচুয়ায় ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মো. মেহেদি হাসান বাবু দোয়াত-কলম প্রতীকে ২৬ হাজার ৯০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফী জেমস মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ৪৭৬ ভোট।
রামপালে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন আনারস প্রতীক ২৪ হাজার ১৯৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান কমিটির সদস্য এস এম জামিল হাসান ২৩ হাজার ৯৪৭ ভোট পেয়েছেন।
নেত্রকোনা
কলমাকান্দায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস বাবুল দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩২ হাজার ৩৫৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান চয়ন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ৩৭৭ ভোট।
দুর্গাপুরে উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান নীরা ওরফে সাদ্দাম আকঞ্জি মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩১ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা সাজ্জাদুর রহমান কৈ মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ২২ হাজার ১৪২ ভোট।
যশোর
মনিরামপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আমজাদ হোসেন লাভলু আনারস প্রতীকে ৬৯ হাজার ২৭৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৫২ হাজার ৭১৮ ভোট।
কেশবপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক মফিজুর রহমান ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ১৮ হাজার ৪৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শালিক প্রতীকের নাসিমা আকতার সাদেক পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৬ ভোট।
লালমনিরহাট
পাটগ্রামে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রুহুল আমিন বাবুল আনারস প্রতীকে ৫৬ হাজার ১৪৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ওয়াজেদুল ইসলাম ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৯৩৫ ভোট।
হাতীবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি লিয়াকত হোসেন বাচ্চু কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৩৪ হাজার ৯১৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান মশিউর রহমান মামুন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৬৫৭ ভোট।
সুনামগঞ্জ
শাল্লায় সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট অবনী মোহন দাস ঘোড়া প্রতীকে ২৪ হাজার ৩৯৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃত সভাপতি গনেন্দ্র চন্দ্র সরকার আনারস প্রতীকে ১৫ হাজার ৬৫৮ ভোট পেয়েছেন।
দিরাইয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ রায়। তিনি দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩০ হাজার ৪৫২ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক রঞ্জন কুমার রায় পেয়েছেন ১৯ হাজার ৯৩৬ ভোট।
মাদারীপুর
সদর উপজেলায় যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আসিবুর রহমান খান (সাবেক নৌ পরিবহণমন্ত্রী শাজাহান খানের ছেলে) ৭৫ হাজার ৫৯৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান পাভেলুর রহমান শফিক খান (শাজাহান খানের চাচাতো ভাই) পেয়েছেন ৬১ হাজার ৩০৩ ভোট।
রাজৈরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহসিন মিয়া ৪৩ হাজার ৭৪১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহীন চৌধুরী পেয়েছেন ৩১ হাজার ৫৫৪ ভোট।
জয়পুরহাট
কালাইয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মিনফুজুর রহমান মিলন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪২ হাজার ৪৫৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক তৌফিকুল ইসলাম তালুকদার বেলাল আনারস প্রতীকের পেয়েছেন ৩০ হাজার ৯৪৩ ভোট।
ক্ষেতলালে পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি দুলাল মিয়া সরদার দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩০ হাজার ৩৯০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা তাইফুল ইসলাম তালুকদার পেয়েছেন ২২ হাজার ৯০১ ভোট।
আক্কেলপুরে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোকসেদ আলী মণ্ডল মোটরসাইকেল প্রতীকে ১৯ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রমৈত্রীর সাবেক নেতা সরদার নুরুন্নবী আরিফ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১২৫ ভোট।
কিশোরগঞ্জ
কিশোরগঞ্জ সদরে উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক আওলাদ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৫ হাজার ৪১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যান মামুন আল মাসুদ খান কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ৪২ হাজার ৮৪৬ ভোট।
হোসেনপুরে আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ সোহেল ২৩ হাজার ৯৬৬ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হালিম হেলিকপ্টার প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ১৭৪ ভোট।
পাকুন্দিয়ায় পাটুয়াভাঙ্গা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান এমদাদুল হক জুটন আনারস প্রতীকে ২৮ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়াম লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রেনু মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৭৯১ ভোট।
ময়মনসিংহ
ফুলপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান আনারস প্রতীকে ৪৯ হাজার ৩৯১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আতাউল করিম রাসেল ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ২১৬ ভোট।
ধোবাউড়ায় আনারস প্রতীক নিয়ে ২৮ হাজার ৬২৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ডেভিড রানা চিসিম। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান আকন্দ সাগর ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২১ হাজার ৩৪৮ ভোট।
হালুয়াঘাটে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আবদুল হামিদ আনাসর প্রতীকে ৩৪ হাজার ১৮৫ ভোট পেয়েছে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা নাজিম উদ্দীন দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ৭৭ ভোট।
চুয়াডাঙ্গা
জীবননগরে যুবলীগ নেতা হাফিজুর রহমান কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৩৩ হাজার ৫৩ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা এস কে লিটন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬১৭ ভোট।
দামুড়হুদায় আওয়ামী লীগ নেতা আলী মুনছুর বাবু আনারস প্রতীকে ৪৯ হাজার ৯৫২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা এস এ এম জাকারিয়া আলম মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৫৩০ ভোট।
গাইবান্ধা
ফুলছড়িতে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. আবু সাঈদ মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩০ হাজার ৪৯৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম সেলিম পারভেজ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৭৬ ভোট।
গাজীপুর
গাজীপুর সদরে জেলা বিএনপির বহিষ্কৃত সহসভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান ইজাদুর রহমান মিলন ঘোড়া প্রতীকে ১৮ হাজার ৯৬৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট রীনা পারভীন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ২০৮ ভোট।
কাপাসিয়ায় জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আমানত হোসেন খান মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৫ হাজার ৯২৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব উদ্দিন আহমেদ সেলিম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪০ হাজার ২২৬ ভোট।
কালীগঞ্জে সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন স্বপন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৩ হাজার ৪৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আশরাফী মেহেদী হাসান দোয়াত কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৩৫৬ ভোট।
গোপালগঞ্জ
কোটালীপাড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস দোয়াত-কলম প্রতীকে ৪০ হাজার ২৭১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মুজিবুর রহমান হাওলাদার চিংড়ি প্রতীক পেয়েছেন ৩৯ হাজার ২৮২ ভোট।
টুঙ্গিপাড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল শেখ দোয়াত-কলম প্রতীকে ৪০ হাজার ৭৯২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী মাসুদুল হক মাসুদ পেয়েছেন ১৯ হাজার ৯৫১ ভোট।
জামালপুর
জামালপুর সদরে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিজন কুমার চন্দ মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬৪ হাজার ৭৯৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাপ-পিরিচ প্রতীকের অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান স্বপন পেয়েছেন ৬১ হাজার ৪১৯ ভোট।
সিরাজগঞ্জ
কাজিপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান সিরাজী ৪৫ হাজার ২৩৯ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আশরাফুল আলম পেয়েছেন ২৫ হাজার ৬০৪ ভোট।
সিরাজগঞ্জ সদরে ৪৭ হাজার ৮০৭ ভোট পেয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রাশেদ ইউসুফ জুয়েল পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৯৮৪ ভোট।
বেলকুচিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ইঞ্জিনিয়ার আমিনুল ইসলাম ৫৪ হাজার ৮৪২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বদিউজ্জামান ফকির পেয়েছে ৪৯ হাজার ৩৫৭ ভোট।
সিলেট
সিলেট সদরে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সুজাত আলী রফিক কাপ-পিরিচ প্রতীকে ২৩ হাজার ২৬৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা মো. সামসুল ইসলাম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৮৬৩ ভোট।
দক্ষিণ সুরমায় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. বদরুল ইসলাম টেলিফোন প্রতীকে ২০ হাজার ৬১৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন।
গোলাপগঞ্জে জয় পেয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান দোয়াত কলমের প্রার্থী মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম। তিনি পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৭৮৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
বিশ্বনাথে সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি যুক্তরাজ্য প্রবাসী মোহাম্মদ সুহেল আহমদ চৌধুরী কাপ-পিরিচ প্রতীকে ১৩ হাজার ৩২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
নাসিরনগরে চেয়ারম্যান পদে নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রোমা আক্তার ঘোড়া প্রতীকে ৩৩ হাজার ৯০১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. ওমরাও খান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৩৮০ ভোট।
সরাইলে উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শের আল মিয়া মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৯ হাজার ৩০৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ও বর্তমান চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর পেয়েছেন ২৮ হাজার ৯৪৪ ভোট।
পিরোজপুর
পিরোজপুর সদরে চেয়ারম্যান পদে জয়ী এস এম বায়জিত হোসেন দোয়াত কলম মার্কায় ৩৪ হাজার ৭৩৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শফিউল হক মিঠু আনারস মার্কায় পেয়েছে ৩ হাজার ৬০৭ ভোট।
নাজিরপুরে এস এম নূরে আলম সিদ্দিকী শাহীন দোয়াত কলম মার্কায় ১৯ হাজার ২৭২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মাদ আলী শিকদার ঘোড়া মার্কা নিয়ে পেয়েছেন ১৮ হাজার ২৯৩ ভোট।
ইন্দুরকানীতে জিয়াউল আহসান গাজী আনারস মার্কায় ১১ হাজার ২০৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফোইজুল কবির তালকুদার দোয়াত কলম মার্কা নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৪৩ ভোট।
রাজশাহী
তানোরে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৪৬ হাজার ৩৯৫ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২০ হাজার ৭৯ ভোট।
গোদাগাড়ীতে উপজেলা যুবলীগের অর্থ সম্পাদক বেলাল উদ্দিন সোহেল দোয়াত কলম প্রতীকে ৬৭ হাজার ৮৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়াম্যান ও উপজেলা যুবলীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম কাপ পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ৩২৮ ভোট।
ঠাকুরগাঁও
বালিয়াডাঙ্গীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সফিকুল ইসলাম আনারস প্রতীকে ৬৩ হাজার ৭৬২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৬২ ভোট।
হরিপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল কাইয়ুম পুষ্প মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩২ হাজার ৭৮৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাপ-পিরিচ প্রতীকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিয়াউল হাসান মুকুল পেয়েছেন ১৯ হাজার ৬৯৯ ভোট।
কক্সবাজার
কক্সবাজার সদরে আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক পৌর চেয়ারম্যান নুরুল আবছার মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৪ হাজার ৯৭৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কক্সবাজার পৌরসভার সাবেক মেয়র মুজিবুর রহমান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৫৫ ভোট।
মহেশখালীতে মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩৮ হাজার ১২৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাবিব উল্লাহ ফেজ টুপি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮৫৯ ভোট।
কুতুবদিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা ব্যারিস্টার হানিফ বিন কাশেম ঘোড়া প্রতীকে ২৭ হাজার ৩৯৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আছহাব উদ্দিন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৫২২ ভোট।
কুড়িগ্রাম
রৌমারীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম শালু কাপ-পিরিচ প্রতীকে ২৪ হাজার ৫০৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মজিবুর রহমান বঙ্গবাসী টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ২৫৩ ভোট।
চিলমারীতে উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুকনুজ্জামান শাহিন আনারস প্রতীকে ২৮ হাজার ১৯৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম লিচু কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১১ হাজার ৫৮৪ ভোট।
রাজিবপুরে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. শফিউল আলম আনারস প্রতীকে ১৭ হাজার ৭৪৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আরিফুর রনি তালুকদার রানা ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৩৮৬ ভোট।
পাবনা
সাঁথিয়ায় বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা খোকন কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৩৮ হাজার ৫২৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আশরাফুজ্জামান টুটুল আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৭১২ ভোট।
সুজানগরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুজানগর পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল ওহাব মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬২ হাজার ৭৫২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিনুজ্জামান শাহীন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৪৪২ ভোট।
বেড়ায় আমিনপুর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল হক বাবু হেলিকপ্টার প্রতীকে ২৯ হাজার ৬৮৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র আব্দুল বাতেন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৭৬৬ ভোট।
মৌলভীবাজার
বড়লেখায় মো. আজির উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩২ হাজার ৯১৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন।
জুড়িতে আওয়ামী লীগ নেতা কিশোর রায় চৌধুরী মনি কাপ-পিরিচ প্রতীকে ১৯ হাজার ৯১৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন।
কুলাউড়ায় কুলাউড়া উপজেলা আল ইসলাহর সাধারণ সম্পাদক মো. ফজলুল হক খান সাহেদ দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩৭ হাজার ৫৫৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
নাটোর
সদরে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজান ৩৪ হাজার ৭৯৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াজুল ইসলাম মাসুম পেয়েছেন ৩১ হাজার ৮৫৩ ভোট।
নলডাঙ্গায় জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী মো. রবিউল ইসলাম জোড়াফুল প্রতীকে ১১ হাজার ২৪০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. তৌহিদুর রহমান পেয়েছেন ১০ হাজার ৭১৭ ভোট।
ঢাকা
দোহারে আওয়ামী লীগ নেতা মো. আলমগীর হোসেন আনারস প্রতীকে ৩৭ হাজার ৫৫৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে। তিনি টানা তৃতীয়বারের মতো উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মেহবুব কবির মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৪৬ ভোট।
নবাবগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা নাসিরউদ্দিন আহমেদ ঝিলু আনারস প্রতীকে ৪১ হাজার ৪২১ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ডা. মোহাম্মদ বাবুল মিয়া ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ১৬ ভোট।