ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় রাশিয়ার অস্ত্র, গোয়েন্দাদের হাতে চাঞ্চল্যকর তথ্য – Bengali Online News Portal in Bangladesh
বিশ্ববার্তা
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
বিশ্ববার্তা
  • বিশ্ববার্তা টিভি
  • যোগাযোগ

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় রাশিয়ার অস্ত্র, গোয়েন্দাদের হাতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
ক্যাটাগরি বিশ্ব সংবাদ
অস্ত্র
6
শেয়ার করুন
শেয়ার করুনশেয়ার করুন

ইরানের কনস্যুলেটে ইসরায়েলের হামলা এবং ইসরায়েলের ওপর ইরানের পাল্টা আক্রমণ, সর্বশেষ ইসরায়েলের বদলা নেওয়ার হুমকি- এ ঘটনাপ্রবাহে উত্তপ্ত হয়ে আছে মধ্যপ্রাচ্য। ওই অঞ্চলের দেশগুলো বেশিরভাগ ইরানের পক্ষ নিলেও পশ্চিমা দেশগুলো অনেকেই আবার ইসরায়েলের পক্ষে। এমন অবস্থায় পর্দার আড়ালে ইরানের শক্তি হিসেবে দাঁড়িয়েছে আরও দুই বৈশ্বিক পরাশক্তি- রাশিয়া এবং চীন।

ইরানের পক্ষে এই দুই দেশের সমর্থনের বড় প্রমাণ হলো, ইসরায়েলের ওপর হামলায় মিসাইল গাইডেন্স সিস্টেম হিসেবে ইরান যেমন চীনের বেইদু স্যাটেলাইট নেভিগেশন সিস্টেম ব্যবহার করেছে, এর পাশাপাশি ব্যবহার করেছে রাশিয়ার গ্লনাস সিস্টেম। এছাড়া আগে জানা গিয়েছিল রাশিয়ার সাথে ইউএভি (মনুষ্যবিহীন বিমান) তৈরির গবেষণা চালাচ্ছে ইরান। এ ধরণের কিছু ইউএভি ব্যবহার হয়েছে ইসরায়েলে হামলার সময়ে।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট বলছে, গেল মার্চ মাসে রাশিয়ার অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনপিপি স্টার্টের আমন্ত্রণে মস্কো সফর করেছিল ইরানের একটি প্রতিনিধিদল। তখন অস্ত্র তৈরির কারখানা থেকে দরকারি সরঞ্জাম কেনাই ছিল গুরুত্বপূর্ণ এ সফরের উদ্দেশ্য। সফরের শেষ দিন রাশিয়ার ইয়েকাতেরিনবার্গের অস্ত্র কারখানায় যান ইরানের প্রতিনিধিদল। এসব অস্ত্রের জন্যই দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষায় ছিল তেহরান। এর মধ্যে রাশিয়ার উন্নত আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ছিল অন্যতম, যা শত্রু যুদ্ধবিমানকে শনাক্ত ও ধ্বংস করতে সক্ষম।

ওই অস্ত্র কারখানায় মোবাইল লঞ্চার, বিমানবিধ্বংসী অস্ত্র ছাড়াও উন্নত এস–৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা তৈরি করে রাশিয়া। রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম মার্কিন ও ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান শনাক্ত ও তা ধ্বংস করার উপযোগী রুশ এই আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। এমনটাই মূল্যায়ন করেছেন সামরিক বিশেষজ্ঞরা।

গত ফেব্রুয়ারি মাসে হ্যাকার গ্রুপের ফাঁস করা রুশ নথি ও ইরানের কিছু ই–মেইল অনুযায়ী, ইরানি কর্মকর্তাদের মার্চ মাসের রাশিয়া সফরের উদ্দেশ্য ছিল বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত সম্ভাবনা খতিয়ে দেখার পাশাপাশি রাশিয়ার পক্ষ থেকে ইরানকে কতটা উৎপাদন সক্ষম করে তোলা সম্ভব, তা খতিয়ে দেখা।

ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, এ সফরের পর রাশিয়ার কাছ থেকে ইরান সরাসরি কোনো অস্ত্র কিনেছে কি না, তা অবশ্য জানা যায়নি। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, এ সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের কৌশলগত অংশীদারত্ব গভীর হয়েছে। ইসরায়েলে গত শনিবার ইরানের হামলার পর সম্ভাব্য পাল্টা হামলার আগে রাশিয়া-ইরান জোট গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।

রাশিয়া গোয়েন্দা সক্ষমতার কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠাতে ইরানকে কারিগরি সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে রাশিয়ার সবচেয়ে উন্নত এসইউ-৩৫ যুদ্ধবিমান ইরানকে দেওয়া হয়েছে কি না, তার এখনো কোনো প্রমাণ নেই বলেও প্রতিবেদনে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক এই সংবাদ মাধ্যমটি।

ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে মস্কোকে সহায়তা করার জন্য ইরান ২০২২ সালে হাজারো ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করতে সম্মত হয়ে রাশিয়ার সঙ্গে তার সম্পর্কের নতুন অধ্যায় খুলেছে। তাদের মধ্যে সম্পর্কের এই গভীরতা মস্কো ও তেহরানের মধ্যে চুক্তি শক্ত করতে সহায়তা করেছে।

যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ও মধ্যপ্রাচ্যের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করে বলেছেন, রাশিয়া তার মিত্রকে উন্নত যুদ্ধবিমান ও আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা দিয়ে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এতে ইসরায়েল বা যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য যেকোনো বিমান হামলায় প্রতিরক্ষা মজবুত করতে পারবে তেহরান।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, মস্কোর পক্ষ থেকে কতগুলো আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা দেওয়া হয়েছে বা কতগুলো ইরানে বসানো হয়েছে, তা জানা যায়নি। তবে রাশিয়ার প্রযুক্তি ইরানকে আরও শক্তিশালী ইসরায়েলি প্রতিপক্ষ তৈরি করতে পারে। এ অস্ত্র চুক্তি দুই দেশের জন্যই এখন সুফল বয়ে আনছে। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, রাশিয়া এখন তাদের গোপন চুক্তিকে উন্নত যুদ্ধবিমান সরবরাহের পর্যায়ে উন্নীত করছে। এ ছাড়া গোয়েন্দা সক্ষমতার কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠাতে ইরানকে কারিগরি সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে।

ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানের চাওয়া পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর সুরক্ষায় রাশিয়ার বিমানবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র। তেহরান রাশিয়া এস-৩০০ কেনার চুক্তি করেছিল ২০০৭ সালে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোর চাপে তা দিতে পারেনি রাশিয়া। ২০১৬ সাল থেকে সে বাধা দূর হয়ে গেলে ইরান ২০১৯ সাল থেকে এস-৩০০ ব্যবহার শুরু করে। এরপর এস-৪০০ নিতে উৎসাহী হয় ইরান। রাশিয়া এগুলো তেহরানকে দিয়েছে কি না, তা স্পষ্ট নয়। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা মনে করেন, সরাসরি এস-৪০০ না দিলেও এর নকশা বা প্রযুক্তি ইরানের কাছে হস্তান্তর করা হতে পারে।

যদি ইরান এ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা পেয়ে থাকে, তবে ইরানের ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক স্থাপনাগুলো আরও সুরক্ষিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হাডসন ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ ফেলো কান কাসাপগলো বলেন, রাশিয়ার এসব অস্ত্রে ইরানের আকাশ আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠবে। এদিকে সম্প্রতি মস্কো ও তেহরান যৌথভাবে নতুন ধরনের চালকবিহীন ড্রোন (ইউএভি) তৈরি শুরু করেছে। গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও ফাঁস হওয়া নথিতে এসব তথ্য সামনে এসেছে। যদিও এসব নথির সত্যতা নিশ্চিত হতে পারেনি ওয়াশিংটন পোস্ট।

ইরানের হামলা নেতানিয়াহুকে ‘নতুন জীবন’ দিয়েছে

এটা খুব বেশিদিন আগের কথা নয়, ক’দিন আগেও বেশ চাপে ছিলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। হামাসের কাছ থেকে ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্ত করে আনতে না পারায় তার ওপর যেমন অভ্যন্তরীণ চাপ বাড়ছিলো, তেমন নানা অব্যবস্থাপনার এবং নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করার কারণেও তার বিপক্ষে বাড়ছিলো জনরোষ।

গাজায় নির্বিচার গণহত্যা চালানোয় নেতানিয়াহুর সাথে পশ্চিমা মিত্রদেরও দূরত্ব বাড়ছিলো। বিশেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নেতানিয়াহুর রাফাহ অভিযান এবং গাজায় ত্রাণ সরবরাহ আটকে দেয়া এবং মানবিক সহায়তা লক্ষ্য করে চালানো হামলার নীতির ঘোর বিরোধিতা শুরু করেছিলেন। শোনা যাচ্ছিলো মার্কিন অস্ত্র ব্যবহারেও ইসরায়েলের প্রতি আসতে পারে কিছু বিধি-নিষেধ।

১ এপ্রিল গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় মানবিক সহায়তা সংস্থা ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেনের সাত ত্রাণকর্মী নিহত হয়। এই ঘটনায় পশ্চিমারা আরো ক্ষেপে যায় নেতানিয়াহু প্রশাসনের বিরুদ্ধে। তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

অন্যদিকে একই দিনে আন্তর্জাতিক আইনের তোয়াক্কা না করেই সিরিয়ার দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে ইরানের শীর্ষ কমান্ডারসহ সাত কর্মকর্তা নিহত হন। ফলে বৈশ্বিক জনরোষও বাড়তে থাকে।

সেই হামলার পাল্টা ব্যবস্থা নিতে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইসরায়েলে ইরান সরাসরি হামলার চালায়। এরপরই বদলে যায় প্রেক্ষাপট। ইরানকে আটকাতে গিয়ে আবার পশ্চিমা নেতারা একে একে ভিড়ছেন এই কট্টরপন্থী নেতার পাশে। সেই সাথে গাজা ইস্যুও চলে গেছে অনেকটা দৃষ্টির আড়ালে।

বিবিসির বিশ্লেষণে দাবি করা হয়েছে, ইরানের এই হামলা নেতানিয়াহুকে নতুন জীবন দিয়েছে। গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, তেহরানের ছোড়া তিন শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র রুখে দিতে ইসরায়েলকে সহায়তা করে যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্ররা।

ইসরায়েলকে মার্কিন সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে যেসব শর্তের কথা বলা হচ্ছিল, তা এখন আড়ালে চলে গেছে। ইরানের হামলার বিরুদ্ধে ইসরায়েলের প্রতি সংহতির মনোভাব দেখাচ্ছে ওয়াশিংটন। এদিকে গণমাধ্যমের শিরোনাম থেকে হারাতে বসেছে গাজার নির্বিচার হত্যাকাণ্ড। ফলে রাজনৈতিকভাবে নতুন কিছু সুযোগ পেয়েছেন নেতানিয়াহু।

তবে ইরানের হামলার মধ্য দিয়ে নেতানিয়াহুর ওপর ভিন্ন ধরনের চাপ বাড়ারও শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ইসরায়েলের পরবর্তী পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে সেই চাপ দ্বিগুণও হতে পারে। বাইডেন খুব পরিষ্কারভাবেই ইসরায়েল নিয়ে তার অভিমত জানিয়েছেন। তার মতে, ইসরায়েলের উচিত এই পর্যায়ে নিজেদের বিজয়ী মনে করে পাল্টা হামলা না চালানো। তিনি এটাও বলেছেন, ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন ‘লৌহবর্মের’ মতো।

গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বিপুল অস্ত্রশস্ত্র নিয়েছে ইসরায়েল। একই সঙ্গে গাজা সংঘাত ঘিরে বাইডেন প্রশাসনের কূটনৈতিক সমর্থন পেয়েছে। তবে এত কিছু পাওয়ার পরও সমর আইনের প্রতি সম্মান জানাতে ও বেসামরিক মানুষকে রক্ষায় বাইডেন বারবার যে আহ্বান জানিয়ে এসেছেন, তাতে কর্ণপাত করেনি ইসরায়েল।

বাইডেনের মতোই যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁও ইরানের হামলা ঠেকাতে যুদ্ধবিমান মোতায়েন করেছিলেন। দুজনই ইরানের হামলার নিন্দা জানিয়েছেন। পাল্টা হামলা না চালাতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন তারা।

ইসরায়েলে ক্ষমতায় থাকাকালে বহুবার নিজের আরেকটি দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন নেতানিয়াহু। সেটি হলো, ইসরায়েলের সবচেয়ে ভয়ংকর শত্রু ইরান। তারা মনেপ্রাণে ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে চায়। নেতানিয়াহুর মতো একই দৃষ্টিভঙ্গি অনেক ইসরায়েলির। সে কারণে নিজের দেশে নেতানিয়াহুর ভাটাপড়া জনপ্রিয়তার মোড় কিছুটা ইতিবাচক দিকেই যাচ্ছে।

নেতানিয়াহুকে ‌‘ঠান্ডা মাথায়’ চিন্তা করার আহ্বান ঋষি সুনাকের

ইসরাইলে ইরানের অপ্রত্যাশিত হামলায় হতবাক হয়েছে পশ্চিমা বিশ্ব। তেলআবিবও তেহরানে হামলা চালাতে পারে এমন আশঙ্কায় পশ্চিমা বিশ্বের নেতারা বলছেন, এ মুহূর্তে হুট করে ইরানে হামলা করা ঠিক হবে না। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকও একই সুর তুলেছেন। বিষয়টি নিয়ে নেতানিয়াহুকে ফোন করে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। খবর রয়টার্স’র।

সুনাকের কার্যালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার এক ফোনালাপে নেতানিয়াহুকে মাথা ঠান্ডা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন সুনাক। কারণ এ অঞ্চলে উত্তেজনা বৃদ্ধি করে কারো স্বার্থ হাসিল হবে না। বরং মধ্যপ্রাচ্যে নিরাপত্তাহীনতা আরো বাড়বে। তাই শান্ত হয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।

এর আগে সুনাক সোমবার পার্লামেন্টে বলেছেন, জি সেভেন নেতৃস্থানীয় শিল্পোন্নত দেশগুলি ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন হামলার পরে ইরানের বিরুদ্ধে সমন্বিত পদক্ষেপের বিষয় নিয়ে কাজ করছে।

উল্লেখ্য গত ১ এপ্রিল সিরিয়ায় ইরানের কনস্যুলেটে হামলা করে ইসরাইল। এতে আইআরজিসির বেশ কয়েকজন নেতার মৃত্যু হয়। এর প্রতিবাদে ইসরাইলি ভূখণ্ডে গত শনিবার প্রায় তিন শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইরান। এ ঘটনায় ইরানের হামলার জবাব দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ইসরাইল। তবে কবে নাগাদ হামলা হতে পারে তা এখনো জানা যায়নি।

মিসর সীমান্তে গোলাগুলি, ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, স্থানীয় সময় শনিবার ভোরে সীমান্তে এক মিসরীয় পুলিশের গুলিতে প্রথমে ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত হন।

এর কয়েক ঘণ্টা পর ইসরায়েলি ভূখণ্ডের ভেতরে সংঘর্ষে এক মিসরীয় কর্মকর্তা এবং আরেক ইসরায়েলি সেনা নিহত হন।

অন্যদিকে মিসরের সামরিক বাহিনী বলছে, এক মিসরীয় সীমান্তরক্ষী মাদক পাচারকারীদের তাড়া করার সময় সীমান্ত অতিক্রম করলে ইসরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে তার গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।

ট্যাগ : ইরানইসরায়েলবিশ্ব সংবাদবিশ্ববার্তামিশরমৃত্যুযুদ্ধরাশিয়াসেনাবাহিনী
শেয়ার করুন6শেয়ার করুনসেন্ড
AmraSobai
পূর্ববর্তী পোস্ট

দুর্ঘটনা : সদরঘাটে লঞ্চের রশি ছিঁড়ে পাঁচজনের মৃত্যু

পরের পোস্ট

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জাতিসংঘের সদস্যপদ নিয়ে বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা পরিষদে ভোটাভুটি

সম্পর্কিত পোষ্ট

পাকিস্তান ও ভারত :  হামলা ও পাল্টা হামলার সর্বশেষ আপডেট
বিশ্ব সংবাদ

পাকিস্তান ও ভারত : হামলা ও পাল্টা হামলার সর্বশেষ আপডেট

10/05/2025
‘সাদা পতাকা উত্তোলন করেছে ভারত’
বিশ্ব সংবাদ

‘সাদা পতাকা উত্তোলন করেছে ভারত’

07/05/2025
মার্কিন যুদ্ধবিমান
বিশ্ব সংবাদ

হুতিদের হামলা থেকে বাঁচতে গিয়ে সাগরে ডুবল মার্কিন যুদ্ধবিমান

29/04/2025
মার্কিন হামলা
বিশ্ব সংবাদ

ইয়েমেনে মার্কিন হামলাকে ‘যুদ্ধাপরাধ’ আখ্যা দিয়ে নিন্দা ইরানের

29/04/2025
আরো দেখুন
Worldbartatv
বিজ্ঞাপন

বিশ্ববার্তা

Publisher & Editor H M Bayjid Bustami

Call +8809638387766 +8801991807060
eMail [email protected]
Organization by AmraSobai Foundation

 world_barta_google_news world_barta_youtube world_barta_telegram world_barta_facebook world_barta_twitter

পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • ক্যাম্পাস
  • বিনোদন
  • স্বাস্থ্য বার্তা
  • খেলাধুলা
  • চাকুরী বার্তা
  • ধর্ম বার্তা
  • অন্যান্য খবর

Sponsor by AmraSobai Foundation