কাস্টমস কর্মকতারা ঘুষ খেয়েও পুরস্কার পায়! । WB – Bengali Online News Portal in Bangladesh
বিশ্ববার্তা
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • ক্যাম্পাস
  • চাকুরী বার্তা
  • অন্যান্য খবর
    • স্বাস্থ্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • কলাম
পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
বিশ্ববার্তা
  • বিশ্ববার্তা টিভি
  • যোগাযোগ

কাস্টমস কর্মকতারা ঘুষ খেয়েও পুরস্কার পায়! । WB

করফাঁকি উদঘাটনের নামে হয়রানি-ভোগান্তির শিকার ব্যবসায়ীরা

বিশ্ববার্তা ডেস্ক
ক্যাটাগরি বাংলাদেশ
1
শেয়ার করুন
শেয়ার করুনশেয়ার করুন

আমদানি হওয়া পণ্য খালাসে করফাঁকি চিহ্নিত করার নামে ঘুষ খায় কাস্টমস। ঘুষ খাওয়া কাস্টমস কর্মকর্তারাই আবার করফাঁকি উদঘাটনে প্রণোদনার নামে পুরস্কার পায়। এভাবেই ঘুষ খায় পুরস্কার পায় কাস্টমস কর্মকতারা।

এমন ঘুষখেকো কাস্টমস কর্মকর্তাদের অমানবিক হয়রানি ও ভোগান্তি থেকে রেহাই চান ব্যবসায়ীরা। পুরস্কারের নামে কাস্টমস কর্মকর্তাদের প্রণোদনা বাতিলের দাবি জোরালো হচ্ছে ব্যবসায়ী মহলে। তথ্য সংশ্লিষ্ট সূত্রের।

অংশীজনদের মতে, করফাঁকি উদঘাটনের জন্য কর্মকর্তাদের বাড়তি অর্থ প্রদানের নজির উন্নত বিশ্বের কোথাও নেই। এই ধরনের প্রণোদনা দেওয়া হলে কর্মকর্তাদের মাঝে বেশি করে ঝামেলা পাকানোর প্রবণতা তৈরি হয়। তাতে ব্যবসায়ীদের ওপর হয়রানি বাড়ে। তবে নিয়মমাফিক কাজ করলে এসব ব্যবস্থা লাগে না।

ঘুষ, বকশিসের মতো না হোক, একটা প্রণোদনার মতো- এটা রাখা হয়েছে। কিন্তু আদর্শিকভাবে চিন্তা করলে চাকরি তো চাকরি। সরকারি কর্মকর্তাদের তো এমনতিইে করফাঁকি খুঁজে বের করার কথা।

এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, বেশি রাজস্ব আদায় করতে পারলে কর্মকর্তাদের প্রণোদনা দেওয়ার যে বিধান রয়েছে, তা বাতিল করতে হবে। বর্তমান আইনে কর্মকর্তাদের যারা বেশি রাজস্ব আদায় করতে পারবেন, তাদের প্রণোদনা দেওয়ার বিধান আছে।

এ কারণে কর্মকর্তাদের মধ্যে অসম প্রতিযোগিতা হচ্ছে, যার ভুক্তভোগী হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। আইনের মধ্যে থেকেই বিভিন্ন চাপের সৃষ্টি করা হয়, যার ফলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এটা অযৌক্তিক ও অন্যায়। এভাবে একটা দেশের রাজস্ব প্রশাসন চলতে পারে না। ব্যবসায়ীরা হয়রানির শিকার হলে অর্থনীতি বিপদগ্রস্ত হবে। দেশ পিছিয়ে পড়বে।

চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ-সিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, এখন বিশ্ব হাতের মুঠোয়। ফলে সহজেই জানা যায়, কোন পণ্যের কি মূল্য। কিন্তু কাস্টমস কর্মকর্তারা সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই না করেই করফাঁকি উদঘাটনের নামে ব্যবসায়ীদের হয়রানি করছে। ফলে, পণ্য খালাস করতে গিয়ে পদে পদে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।

এর একটাই কারণ, পুরস্কারের নামে প্রণোদনা পেতে মরিয়া কাস্টমস কর্মকর্তারা। এটা বাতিল করতে হবে। আমাদের কাছে অনেক তথ্য আছে যে, কাস্টমস কর্মকর্তারা ইনটেনশনালি (ইচ্ছাকৃতভাবে) ব্যবসায়ীদের হয়রানি করছেন। ব্যবসায়ীরা কাস্টমসের এই অন্যায় ও হয়রানি থেকে মুক্তি চান। পুরস্কারের নামে প্রণোদনার অর্থ নেওয়া পুরোপুরি অন্যায়।

এ প্রসঙ্গে পোশাক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম মনে করেন, কাস্টমস ও বন্ডে পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট বিদ্যমান জটিলতা সমস্যার কারণে রপ্তানির প্রবৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

সম্প্রতি চট্টগ্রাম কাস্টমস ও কাস্টমসের বন্ড কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত অর্থ আদায়সহ নানা ধরনের হয়রানির অভিযোগ তুলেছে বিজিএমইএ। সংগঠনটি বলেছে, পোশাক শিল্পের আমদানিকৃত পণ্য চালান খালাসে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কিছু কর্মকর্তা এইচএস কোডসহ বিভিন্ন বিষয়ে অযথা হয়রানি করে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে। ফলে পণ্য খালাস বিলম্ব হচ্ছে। একই সঙ্গে পণ্য রপ্তানিও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বর্তমানে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় এখনো প্রচুর পরিমাণে পোশাকের রপ্তানি আদেশ রয়েছে।

এর আগে কাস্টমস কর্মকর্তাদের দুর্নীতি প্রতিরোধে ২০১৮ সালে বেশ কিছু সুপারিশমালা দিয়েছিল দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। সুপারিশগুলো হচ্ছে- কাস্টমস বিভাগের সোর্স মানি ব্যয় এবং বিভিন্ন উদ্দীপনা পুরস্কার দেওয়ার ক্ষেত্রে দুর্নীতি হয়। এ ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে সব দফতরে একই নীতি অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয়।

সোর্স মানি ব্যবহারে স্বচ্ছতা নিশ্চিতকল্পে প্রতিটি ইউনিটে রেজিস্ট্রার সংরক্ষণসহ মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। কল্যাণ তহবিলের মাধ্যমে আর্থিক অব্যবস্থাপনা দুর্নীতির একটি বড় উৎস। এটি রোধকল্পে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন এবং নীতিমালা মোতাবেক স্বচ্ছতার সঙ্গে এর ব্যবহার নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

এনবিআরের আওতাধীন কাস্টম হাউস, বন্ড কমিশনারেটসহ গুরুত্বপূর্ণ দফতরে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলি-পদায়নের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকায় অনেক সময় দুর্নীতি হয়। রাজস্ব কর্মকর্তাদের বদলি, পদোন্নতি ও প্রশিক্ষণসংক্রান্ত একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা জরুরি। কর্মকর্তাদের দক্ষতা ও কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে পদায়ন নীতিমালা প্রণয়ন করা যেতে পারে। সৎ, মেধাবী ও যোগ্য কর্মকর্তাদের কাস্টম হাউস, বন্ড কমিশনারেটসহ গুরুত্বপূর্ণ দফতরে পদায়ন করা উচিত।

ট্যাগ : এনবিআরবাংলাদেশবিশ্ববার্তা
শেয়ার করুন1শেয়ার করুনসেন্ড
AmraSobai
পূর্ববর্তী পোস্ট

মামুনুল হকসহ আলেম ওলামাদের মুক্তি দাবি । WB

পরের পোস্ট

ভিটামিন সি প্রতিদিন গ্রহণ শরীরে তখন কী ঘটে । WB

সম্পর্কিত পোষ্ট

খালেদা জিয়া
বাংলাদেশ

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে ২ পুত্রবধূ

06/05/2025
১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের
বাংলাদেশ

আ.লীগ নিষিদ্ধসহ ১২ দাবি হেফাজতে ইসলামের 

03/05/2025
শেখ হাসিনা ছিলেন শাপলা গণহত্যায় মাস্টারমাইন্ড
বাংলাদেশ

শেখ হাসিনা ছিলেন শাপলা গণহত্যায় মাস্টারমাইন্ড

03/05/2025
উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান
বাংলাদেশ

ফিলিস্তিন-আরাকান-কাশ্মির: আগ্রাসন প্রতিরোধে উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান

02/05/2025
আরো দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

Worldbartatv
বিজ্ঞাপন

বিশ্ববার্তা

Publisher & Editor H M Bayjid Bustami

Call +8809638387766 +8801991807060
eMail [email protected]
Organization by AmraSobai Foundation

 world_barta_google_news world_barta_youtube world_barta_telegram world_barta_facebook world_barta_twitter

পাওয়া যায়নি
সকল অনুসন্ধানি তথ্য
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব সংবাদ
  • ক্যাম্পাস
  • বিনোদন
  • স্বাস্থ্য বার্তা
  • খেলাধুলা
  • চাকুরী বার্তা
  • ধর্ম বার্তা
  • অন্যান্য খবর

Sponsor by AmraSobai Foundation